बांग्लादेश में हिंदुओं व अन्य अल्पसंख्यकों की सुरक्षा सुनिश्चित हो - आलोक कुमार


Press statement in Hindi, English, Bengali, Gujrati, Marathi
=======
बांग्लादेश में हिंदुओं व अन्य अल्पसंख्यकों की सुरक्षा सुनिश्चित हो - आलोक कुमार

नई दिल्ली। अगस्त 6, 2024 । आज एक प्रेस वार्ता को संबोधित करते हुए विश्व हिंदू परिषद के अंतरराष्ट्रीय अध्यक्ष व वरिष्ठ अधिवक्ता श्री आलोक कुमार ने कहा कि हमारा पड़ोसी बांग्लादेश एक विचित्र अनिश्चितता, हिंसा और अराजकता में फंसा हुआ है। हसीना सरकार के त्यागपत्र और उनके देश छोड़ने के बाद अन्तरिम सरकार के गठन की प्रक्रिया चल रही है। संकट की इस घड़ी मे भारत बांग्लादेश के समस्त समाज के साथ एक मित्र के नाते मजबूती से खड़ा है।

श्री आलोक कुमार ने कहा कि बांग्लादेश में पिछले कुछ समय में हिन्दू, सिख व अन्य अल्पसंख्यकों के धार्मिक स्थानों, व्यापारिक प्रतिष्ठानों और घरों को भी नुकसान पहुंचाया गया है। कल रात तक अकेले पंचगढ़ जिले में 22 घर, झीनैदाह में 20 घर व जैसोर में 22 दुकानें कट्टरपंथियों के निशाने बने तथा अनेक जिलों में तो शमशान तक तोड़ दिए गए। मंदिर और गुरुद्वारों को भी क्षति पहुंचाई गयी है। बांग्लादेश में शायद ही कोई जिला बचा हो जो इनकी हिंसा व आतंक का निशाना न बना हो। यह ध्यान दिलाना उचित होगा कि बांग्लादेश में हिंदू जो कभी 32% थे, अब 8% से भी कम बचे हैं और वे भी लगातार जिहादी उत्पीड़न के शिकार हैं।

विहिप अध्यक्ष ने यह भी कहा कि बांग्लादेश में हिंदुओं के घर, मकान, दुकान, ऑफिस, व्यवसायिक प्रतिष्ठान व महिलाएं, बच्चे व उनकी आस्था व विश्वास के केंद्र मन्दिर व गुरुद्वारे तक सुरक्षित नहीं हैं। कहा जा सकता है कि वहां पीड़ित अल्पसंख्यकों की हालत बद से भी बदतर होती जा रही है।

यह स्थिति चिंतनीय है।

उन्होने कहा कि ऐसे में विश्व समुदाय की यह जिम्मेवारी है कि बांग्लादेश में अल्पसंख्यकों की सुरक्षा व मानवाधिकारों की रक्षा के लिए प्रभावी कार्यवाही करें।

श्री आलोक कुमार ने कहा कि निश्चय ही भारत इस परिस्थिति में आंखे मूँद कर नहीं रह सकता। भारत ने परंपरा से ही विश्वभर के उत्पीड़ित समाजों की सहायता की है। विश्व हिन्दू परिषद भारत सरकार से यह आग्रह करती है कि बांग्लादेश में अल्पसंख्यकों की सुरक्षा के लिए हर संभव कदम उठाए।

यह संभव है कि इस परिस्थिति का लाभ उठा कर सीमा पार से घुसपैठ का एक बड़ा प्रयत्न किया जाए। इससे सतर्क रहना होगा। इसलिए हमारे सुरक्षाबलों के लिए यह आवश्यक है कि सीमा पर कड़ी चौकसी बरतें और किसी भी तरह के अतिक्रमण को न होने दें।

विहिप अध्यक्ष ने कहा कि हमारी कामना है कि बांग्लादेश में जल्दी से जल्दी लोकतंत्र और धर्मनिरपेक्ष सरकार पुनः स्थापित हों। वहाँ के समाज को मानवाधिकार मिलें और बांग्लादेश की निरंतर हो रही आर्थिक प्रगति में कोई बाधा न आये। भारत का समाज और सरकार इस विषय में निरंतर बांग्लादेश के सहयोगी बने रहेंगे।

जारीकर्ता
विनोद बंसल
राष्ट्रीय प्रवक्ता
विश्व हिन्दू परिषद

*Press Statement:*

*Safety of Hindus and other minorities in Bangladesh should be ensured: Alok Kumar*

New Delhi, August 06, 2024 – Addressing a press conference today, International President of Vishva Hindu Parishad, Senior Advocate Shri Alok Kumar said that our neighbour Bangladesh is trapped in a strange uncertainty, violence and anarchy. After the resignation of the Hasina government and her leaving the country, the process of formation of interim government is going on. In this hour of crisis, Bharat stands firmly with the entire society of Bangladesh as a friend.

Shri Alok Kumar said that in the recent past, religious places, business establishments and houses of Hindus, Sikhs and other minorities have also been rampaged in Bangladesh. Till last night, 22 houses in Panchgarh district alone, 20 houses in Jhenaidah and 22 shops in Jessore became targets of fundamentalists and in many districts even crematoriums were vandalised. Temples and Gurudwaras have also been vandalised. There is hardly any district left in Bangladesh which has not become a target of their violence and terror. It is appropriate to point out that Hindus, who were once 32% in Bangladesh, are now less than 8% and they too are victims of continuous Jihadi persecution.

The VHP President also said that in Bangladesh, the houses, shops, offices, business establishments of Hindus and women, children and even the centres of their belief, faith and worship such as temples and Gurudwaras are not safe. It can be said that the condition of the oppressed minorities there is going from bad to worse.

This situation is worrying. He said that in such a situation it is the responsibility of the world community to take effective action for the safety of minorities and protection of human rights in Bangladesh.

Shri Alok Kumar said that certainly Bharat cannot turn a blind eye in this situation. Bharat has traditionally helped oppressed communities across the world. Vishva Hindu Parishad urges the Government of Bharat to take every possible step for the safety of minorities in Bangladesh.

It is possible that taking advantage of this situation, a big attempt may be made to orchestrate infiltration into the Bharatiya territory through the 4,096-kilometre-long (2,545 mi) Indo-Bangladesh border. We have to be extremely cautious about this. Therefore, it is necessary for our security forces to keep strict 24x7 vigil on the borders and not allow any kind of infiltration.

The VHP President said that we wish that democracy and secular government be re-established in Bangladesh as soon as possible. The society there should get human rights and there should be no hindrance in the continuous economic progress of Bangladesh. The society and government of Bharat will continue to support Bangladesh in this matter.

Issued by -
Vinod Bansal
National Spokesperson
Vishva Hindu Parishad

*প্রেস বিবৃতি:*

*বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: অলোক কুমার*

নতুন দিল্লি। আগস্ট ৬, ২০২৪। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক সভাপতি ও সিনিয়র আইনজীবী শ্রী অলোক কুমার বলেন, আমাদের প্রতিবেশী বাংলাদেশ এক অদ্ভুত অনিশ্চয়তা, হিংসা ও নৈরাজ্যের মধ্যে আটকা পড়েছে। হাসিনা সরকারের পদত্যাগ ও দেশত্যাগের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। এই সংকটের সময়ে, ভারত বাংলাদেশের সমগ্র সমাজের বন্ধু হিসেবে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে।

শ্রী অলোক কুমার বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হিন্দু, শিখ ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্থান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ঘরবাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত রাত পর্যন্ত শুধুমাত্র পঞ্চগড় জেলায় ২২টি বাড়ি, ঝিনাইদহে ২০টি বাড়ি এবং যশোরে ২২টি দোকান মৌলবাদীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে এবং অনেক জেলায় শ্মশানও ভাংচুর করা হয়েছে। মন্দির ও গুরুদ্বারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কোনো জেলা নেই যা তাদের হিংসা ও সন্ত্রাসের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়নি। এটি লক্ষণীয় যে বাংলাদেশে হিন্দুরা, যাদের সংখ্যা একসময় ৩২% ছিল, এখন তারা ৮%-এরও কম এবং ক্রমাগত জিহাদি নিপীড়নের শিকার।

VHP সভাপতি আরও বলেন যে বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘর, বাড়ি, দোকান, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মহিলা, শিশু এমনকি তাদের মন্দির, গুরুদ্বার এবং অন্য আস্থা ও বিশ্বাসের কেন্দ্রগুলি নিরাপদ নয়। বলা যায় সেখানে নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের অবস্থা খারাপ থেকে খারাপের দিকে যাচ্ছে।

এই পরিস্থিতি অত্যন্ত চিন্তাজনক।

তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও মানবাধিকারের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া বিশ্ব সমুদায়ের দায়িত্ব।

শ্রী অলোক কুমার বলেন যে ভারত অবশ্যই এই পরিস্থিতিতে অন্ধ থাকতে পারে না। ভারত ঐতিহ্যগতভাবে সারা বিশ্বের নিপীড়িত সমাজকে সাহায্য করেছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ নিতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ৪,০৯৬ কিলোমিটার (২,৫৪৫ মাইল) দীর্ঘ সীমান্তের ওপার থেকে অনুপ্রবেশের বড় চেষ্টা চালানো হতে পারে। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। তাই আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য প্রয়োজন সীমান্তে কঠোর নজরদারি রাখা এবং সর্বথা অনুপ্রবেশ বাধিত করা অতি আবশ্যক।  

VHP সভাপতি বলেন, আমাদের ইচ্ছা বাংলাদেশে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গণতন্ত্র ও পন্থনিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হোক। সেখানকার সমাজ যেন মানবাধিকার পায় এবং বাংলাদেশের অব্যাহত অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে কোনো বাধা না থাকে। ভারতীয় সমাজ ও সরকার এ ব্যাপারে বাংলাদেশের মিত্র থাকবে।

জারিকর্তা -
বিনোদ বনসল
জাতীয় মুখপাত্র
বিশ্ব হিন্দু পরিষদ


પ્રેસ વક્તવ્ય:
બાંગ્લાદેશમાં બાળકો, હિન્દુઓ અને અન્ય અલ્પસંખ્યકોની સુરક્ષા સુનિશ્ચિત થવી જોઈએ: આલોક કુમાર
નવી દિલ્હી, 6 ઑગસ્ટ, 2024. વિશ્વ હિન્દુ પરિષદે પડોશી બાંગ્લાદેશમાં બાકી રહેલા હિન્દુઓ અને અન્ય અલ્પસંખ્યકોની સુરક્ષા અને તેમના માનવ અધિકારોના પુનઃસ્થાપન માટે વૈશ્વિક સમુદાયને અપીલ કરી છે. આજે એક પ્રેસ કોન્ફરન્સને સંબોધતા વિશ્વ હિન્દુ પરિષદના આંતરરાષ્ટ્રીય અધ્યક્ષ અને વરિષ્ઠ વકીલ શ્રી આલોક કુમારે કહ્યું કે છેલ્લા કેટલાક દિવસોમાં અને ખાસ કરીને થોડા કલાકોમાં પડોશી બાંગ્લાદેશમાં ધર્માન્ધ લોકોની ભીડ અને કટ્ટરપંથી જિહાદી તાકાતો જે રીતે હિંસાનો તાંડવ મચાવી રહી છે તે અત્યંત ચિંતાજનક, નિંદનીય, શર્મજનક અને સમગ્ર વૈશ્વિક સમુદાયને આંખો ખોલનારા છે. ત્યાંના હિન્દુઓ, જે ક્યારેક 32% હતા, હવે 8% થી પણ ઓછા રહ્યા છે અને તેઓ સતત જિહાદી પીડાના શિકાર બની રહ્યા છે.

તેમણે જણાવ્યું કે વિવિધ સ્ત્રોતો પરથી મળેલી માહિતી અનુસાર, છેલ્લા 24 કલાકમાં ત્યાં હિન્દુઓના ઘર, મકાન, દુકાન, ઓફિસ, વ્યાવસાયિક સ્થાપનાઓ અને મહિલાઓ તેમજ બાળકો સુરક્ષિત નથી અને ન જ તેમના શ્રદ્ધા અને વિશ્વાસના કેન્દ્ર મંદિરો અને ગુરદ્વારાઓ. ફક્ત પંચગઢ જિલ્લામાં 22 ઘર, ઝેનાઇદાહમાં 20 ઘર અને જૈસોરમાં 22 દુકાનો કટ્ટરપંથીઓના નિશાન બને અને અનેક જિલ્લાઓમાં તો શમશાન સુધી તોડી નાખવામાં આવ્યા. કદાચ જ કોઈ જિલ્લા બચ્યું હશે જે આ હિંસા અને આતંકનો નિશાન ન બને. કહી શકાય કે ત્યાં પીડિત અલ્પસંખ્યકોની સ્થિતિ ખરાબથી પણ ખરાબ બની રહી છે. આ પરિસ્થિતિમાં તેમની સુરક્ષા અને માનવ અધિકારોની રક્ષા સુનિશ્ચિત કરવી ત્યાંની સેનાની સાથે વૈશ્વિક નાગરિક સમાજની પણ જવાબદારી છે.

શ્રી આલોક કુમારે કહ્યું કે જેઓ આ હિંસાના વાતાવરણમાં ફસાયા છે, તે ભારતીયોને પણ સુરક્ષિત રીતે બહાર કાઢવામાં આવે અને ત્યાં તાત્કાલિક માનવ અધિકારો અને લોકશાહીની પુનઃસ્થાપના થાય. વિહિપ અધ્યક્ષે વધુમાં જણાવ્યું કે બાંગ્લાદેશની સ્થાપના થી આજ સુધી ભારતની મિત્રતાપૂર્ણ સંબંધો અને ત્યાંના વિકાસમાં ભારત અને બાંગ્લાદેશમાં રહેલા અલ્પસંખ્યકોની મોટી ભૂમિકા કોઈ છૂપીછુપાયેલી નથી. બાંગ્લાદેશના વિકાસ અને ત્યાં શાંતિ સ્થાપવામાં ત્યાંના અલ્પસંખ્યકોનું મોટું યોગદાન છે, પરંતુ, છેલ્લા કેટલાક દિવસોમાં જેમ ભારત વિરોધી અને અલ્પસંખ્યક વિરોધી વાતાવરણ પાકિસ્તાન એજન્સી ISI અને કેટલીક કટ્ટરપંથી જિહાદી તાકાતો દ્વારા ફેલાવવામાં આવી રહ્યું છે, તેને તરત જ રોકવું જરૂરી છે. ત્યાં રહેલા અલ્પસંખ્યકોના જીવમાલ, ઘર, દુકાન, શ્રદ્ધા અને વિશ્વાસના કેન્દ્રો, મહિલાઓ અને બાળાઓની સુરક્ષાને વિશેષ ધ્યાન આપવાની જરૂર છે.

વિશ્વ હિન્દુ પરિષદ ભારત સરકાર સહિત સમગ્ર વૈશ્વિક સમુદાયને માંગ કરે છે કે ત્યાં બાળકો, અલ્પસંખ્યક હિન્દુ, જૈન, શીખ, બૌદ્ધ વગેરે તમામ લોકોની સુરક્ષાની મજબૂત વ્યવસ્થા થાય અને ભારતની સરહદો પર ગેરકાયદે ઘુસણખોરી રોકવા માટે સુરક્ષા તંત્રને વધુ મજબૂત બનાવવામાં આવે જેથી કોઈ ગેરકાયદે ઘુસણખોર ભારતની સરહદોનું અતિક્રમણ ન કરી શકે.

જારી કર્તા:
વિનોદ બાંસલ
રાષ્ટ્રીય પ્રવક્તા
વિશ્વ હિન્દુ પરિષદ


*प्रेस वक्तव्य *


बांगलादेशात हिंदू आणि इतर अल्पसंख्याकांच्या सुरक्षेची खात्री झाली पाहिजे: आलोक कुमार, विहिंप 

नवी दिल्ली. 6 ऑगस्ट 2024. आज एका पत्रकार परिषदेला संबोधित करताना विश्व हिंदू परिषदेचे आंतरराष्ट्रीय अध्यक्ष आणि ज्येष्ठ वकील श्री आलोक कुमार म्हणाले की, आपला शेजारी बांगलादेश एका विचित्र अनिश्चिततेत, हिंसाचाराच्या आणि अराजकात अडकला आहे. हसीना सरकारने राजीनामा दिल्यानंतर आणि त्यांनी देश सोडल्यानंतर अंतरिम सरकार स्थापनेची प्रक्रिया सुरू आहे. संकटाच्या या काळात भारत बांगलादेशच्या संपूर्ण समाजाचा मित्र म्हणून खंबीरपणे उभा आहे.

श्री आलोक कुमार म्हणाले की, अलीकडच्या काळात बांगलादेशमध्ये हिंदू, शीख आणि इतर अल्पसंख्याकांच्या धार्मिक स्थळे, व्यावसायिक प्रतिष्ठान आणि घरांचेही नुकसान झाले आहे. काल रात्रीपर्यंत एकट्या पंचगड जिल्ह्यातील २२ घरे, झीनैदाह मध्ये २० घरे आणि जेसोरमध्ये २२ दुकाने कट्टरपंथीयांचे लक्ष्य बनली असून अनेक जिल्ह्यांमध्ये स्मशानभूमीचीही तोडफोड करण्यात आली आहे. मंदिरे आणि गुरुद्वारांचेही नुकसान झाले आहे. बांगलादेशात क्वचितच असा कोणताही जिल्हा शिल्लक असेल जो त्यांच्या हिंसाचाराचे आणि दहशतीचे लक्ष्य बनला नसेल. हे लक्षात घेण्यासारखे आहे की बांगलादेशातील हिंदू, ज्यांची संख्या एकेकाळी 32% होती, आता ते 8% पेक्षा कमी आहेत आणि ते सतत जिहादी छळाचे बळी आहेत.

बांगलादेशात हिंदूंची घरे, घरे, दुकाने, कार्यालये, व्यावसायिक प्रतिष्ठान, महिला, मुले आणि अगदी मंदिरे आणि गुरुद्वारा, त्यांची श्रद्धा आणि श्रद्धा यांची केंद्रेही सुरक्षित नाहीत, असेही विहिंप अध्यक्ष म्हणाले. तिथल्या अत्याचारित अल्पसंख्याकांची स्थिती वाईटाकडून वाईट होत चालली आहे, असे म्हणता येईल.

ही स्थिती चिंताजनक आहे.

अशा परिस्थितीत बांगलादेशातील अल्पसंख्याकांच्या सुरक्षेसाठी आणि मानवी हक्कांसाठी प्रभावी पावले उचलणे ही जागतिक समुदायाची जबाबदारी आहे, असे ते म्हणाले.

श्री आलोक कुमार म्हणाले की, या परिस्थितीत भारत नक्कीच आंधळा सारखा बघत राहू शकत नाही. भारताने परंपरेने जगभरातील शोषित समाजांना मदत केली आहे. बांगलादेशातील अल्पसंख्याकांच्या रक्षणासाठी भारत सरकारने शक्य ती सर्व पावले उचलावीत, असे आवाहन विश्व हिंदू परिषदेने केले आहे.

या परिस्थितीचा फायदा घेत सीमेपलीकडून घुसखोरीचा मोठा प्रयत्न केला जाण्याची शक्यता आहे. याबाबत सावध राहावे लागेल. त्यामुळे आपल्या सुरक्षा दलांनी सीमेवर कडक नजर ठेवणे आणि कोणत्याही प्रकारचे अतिक्रमण होऊ न देणे आवश्यक आहे.

बांगलादेशमध्ये लवकरात लवकर लोकशाही आणि धर्मनिरपेक्ष सरकार पुन्हा स्थापन व्हावे, अशी आमची इच्छा आहे, असे विहिंप अध्यक्ष म्हणाले. तिथल्या समाजाला मानवी हक्क मिळायला हवेत आणि बांगलादेशच्या सततच्या आर्थिक प्रगतीत कोणताही अडथळा येऊ नये. भारतीय समाज आणि सरकार या प्रकरणात बांगलादेशचे सहयोगी राहतील.

जारीकर्ता
विनोद बन्सल
राष्ट्रीय प्रवक्ता
विश्व हिंदू परिषद

टिप्पणियाँ

इन्हे भी पढे़....

सेंगर राजपूतों का इतिहास एवं विकास

हमारा देश “भारतवर्ष” : जम्बू दीपे भरत खण्डे

तेरा वैभव अमर रहे माँ, हम दिन चार रहें न रहे।

Veer Bal Diwas वीर बाल दिवस और बलिदानी सप्ताह

जन गण मन : राजस्थान का जिक्र तक नहीं

अटलजी का सपना साकार करते मोदीजी, भजनलालजी और मोहन यादव जी

इंडी गठबन्धन तीन टुकड़ों में बंटेगा - अरविन्द सिसोदिया

छत्रपति शिवाजी : सिसोदिया राजपूत वंश

खींची राजवंश : गागरोण दुर्ग

सफलता के लिए प्रयासों की निरंतरता आवश्यक - अरविन्द सिसोदिया